বৃহস্পতিবার, ১০ নভেম্বর, ২০১১

স্বাভাবিক - অস্বাভাবিক



এটাই তো স্বাভাবিক , তাই না ?
 অনেকটা প্রত্যাশার ছলছল ভাসা দৃষ্টি নিয়ে বলল ও । No, I don’t support it . খুব অবাক লাগছে আমার এই কথাটি আমি মোট তিনবার শুনেছি, তিনটি মানুষের কাছ থেকে । একটুও difference নেই । হুবুহু এই রকমই বলেছে ওরা । আর উত্তরে - আমিও তাদেরকে শুনিয়েছি এই একই কথা । “ I don’t support it ”  .
যাইহোক না কেন আজকে কিন্তু আমি আগের মতো সেই সহজ ভঙ্গিতে কথাটি বলতে পারিনি। আবার কথাটি বলার পর কেমন জানি মনের মধ্যে একটা অজানা উত্তরের প্রশ্ন ঘুরপাক করছিলো । তিনজন মানুষ , তিনটি ভিন্ন ক্ষণে , তিনটি ভিন্ন স্থানে ,একই রকম ঘটনার প্রেক্ষিতে , একই অভিব্যক্তি নিয়ে , একটি কথাই শুনিয়েছে আমাকে । সুতরাং আমার কাছে ব্যাপারটা অনেকটা খটকা লাগার মতো লেগেছে । How can I determine that which one is correct ? কোনটা যে স্বাভাবিক ? আর, কোনটা যে অস্বাভাবিক ? এই দুটো প্রশ্ন আমি এখনও নিজেকে করি । অন্যদেরকেও করি না ঠিক তা না । তবে যা বলে তাই মেনে নিই । পাল্টা প্রশ্ন করিনা । এলোমেলো করে অনেক কথা বলছি । Actually these are not meaningless. তবে অর্থটা খুঁজে পেতে একটু late হবে আর কি। কিছু করার নাই । যে বিষয়টা বলতে চাচ্ছি সেটা আমি ঠিক কম কথাই বলতে পারবনা । হতে পারে এটা আমার বার্থতা ।  
At first স্বাভাবিক বলতে আমরা কি বুঝি ? তার মানে স্বাভাবিক শব্দটার definition টা কি ? এটা জানার চেষ্টা করি । আর একটা কথা বলে নিই । আমি কোন বিশেষ অভিজ্ঞতা সম্পূর্ণ মানুষ নই । খুব বড় class এর বড় বড় ডিগ্রিও নাই । ইউনিভার্সিটির first year শব্দটা এখনও  দুই মাস আমার গায়ের গন্ধে পাওয়া যাবে । Science এর student হওয়ার কারনে বাংলা সাহিত্য ঠিক ভালো করে দেখা হইনি কখনো । আমার এই লিখার মধ্যে অবশ্য তার প্রমান পাওয়া যাবে । ধর্ম ও দর্শন এর ব্যাপারেও জ্ঞানটা বলতে পারেন tends to zero . তারপরও আমি কয়েকটা কারনে এই লিখাটার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেছি । বিশেষ ব্যক্তি না হওয়ার কারনে কে এটা পড়ল না পড়ল সেটা নিয়ে এখন ভাবছি না । আমি চেষ্টা করব কিছু বিষয় নিয়ে logically approach করার ।
বিবর্তনবাদ নিয়ে পড়াশুনা করতে গিয়ে বিবর্তনবাদের জনক সাহেবের একটা উক্তি চোখে পড়েছিল কোন একদিন । তিনি বলেছিলেন “Survival will be fittest in the struggle of life other will be abolished” .  এই জীবনকে জয় করার জন্য মানুষ কিনা করেছে । শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে প্রকিতির সাথে সংগ্রাম করে পৃথিবীকে আজ হাতের মুঠোই নিয়ে এসেছে । বিবর্তনবাদের সব concept এ আমি বিশ্বাস করিনা । তবে উপরের statement টা আমার ভালো লেগেছে । এর কারন হচ্ছে I took the factor from the angle of another point of view . জন্মের শুরু থেকে আমরা আমাদের চারপাশে যে ঘটনা গুলো দেখে থাকি । সে গুলো আমাদের মনের মধ্যে দাগ কাটে । কিন্তু এটা হয় মানুষের অবচেতন মনের কারনে । According to medical science নতুন কোন বিষয় যখন মানুষের মস্তিষ্কে input হয় তখন nerve cell গুলোর amplification power টা অনেক বেড়ে যায় । এবং যার ফলে নতুন বিষয় গুলোর প্রতি মানুষের আগ্রহ বেড়ে যায় । সেই factor নিয়ে মানুষ তখন আপাদমস্তক ভাবতে থাকে । কি এটা ? এটা এমন কেন ? কিভাবে এ রকম হয় ? কে করেছে ? এটা দিয়ে কি হবে ? ইত্যাদি শত শত প্রশ্ন মনের মধ্যে ঘুরপাক করতে থাকে । ব্যাপারটা যখন পুরনো হয়ে যায় । তখন কিন্তু আর মনে হয়না যে এটা কি জিনিস ? It’s   a natural scenery of human characters. চারপাশে যখন একটা বিষয় continuously repeat হতে  থাকে , তখন মানুষ ভেবে নেয় যে এটা এই রকমই হয়, হবে এবং হওয়ার কথা । তখন দেখা হইনা যে really এটা এ রকম হয় কিনা ? Is it wrong or right ? True or false ? That’s not a precondition to be a fact general.  শুধু দেখা হয় যে এই ঘটনা আমাদের চারপাশে available  কিনা না ? যদি টা হয় তাহলে সাত খুন মাফ হয়ে যাই । যেহুতু এটা ১০০ জনে ৮০ জন করে,করছে,করবে (ধরে নেওয়া হয় ) অতএব কোন problem নেই । চালিয়ে যাও হে নরাধম । এই রকমই ভাবতে থাকি আমরা । এই যে fact টা কে আমরা কথিত স্বাভাবিক বলে মেনে নিলাম । এই স্বাভাবিক জিনিসটাকে নিজের জীবনেও ওতঃপ্রোত ভাবে জড়িয়ে ফেললাম তা নিয়ে কখনও কি একটু গভীরে আমরা ভেবেছি ?

1 টি মন্তব্য: