শনিবার, ১২ নভেম্বর, ২০১১

স্বাভাবিক - অস্বাভাবিক ( দ্বিতীয় পর্ব )

আমি এখানে বিবর্তনবাদের কথা টেনে আনলাম এই জন্য যে প্রকৃতির সহজাত ধারায় মানুষ নিজেকে mass করার জন্য বহুজাতিক রুপে রুপায়িত ও বিভিন্ন ধারায় প্রবাহিত করবে । এটা ছাড়া পৃথিবীতে প্রাণীকুলের existent সম্ভব না । এই ধারাবাহিকতার ধারায় কোন পরিবর্তন গুলো আমাদের মনের অবচেতন process এর মাধ্যমে আর কোনটা সচেতন process এর মাধ্যমে আমাদের জীবনের পথে মিশে গেল তা কি আমরা কখনো ভেবে দেখেছি ? No . We haven’t enough time to think it ! একটা বড় উদাহরন দিতে পারি আমি । And that is , বর্তমান সময়ে সারা পৃথিবীর মুসলিম উম্মাহ’র অধঃপতন । যখন অবচেতন মন এটাকে accept করে তখন  আমরা সঠিক –বেঠিক নির্ণয় না করেই জীবনের শারীরিক ও মানুষিক পরিবর্তন গুলোকে আমাদের জীবনের সাথে জড়িয়ে ফেলি । চারপাশে এই সকল ঘটনাগুলকে আমরা এত পরিমান দেখতে থাকি যে মানুষের স্বাভাবিক চিন্তা ধারা এটাকে analysis করতে পারে না । শয়তান আমাদের কে সেই সুযোগটা দেয় না । As a result we fail to separate right or wrong .
অর্থাৎ আমরা বলতে পারি যে কোন fact স্বাভাবিক নাকি অস্বাভাবিক হবে এটা নির্ভর করছে ওই বিষয়টির availability এর উপর । হতে পারে এটা আমাদের জীবনের জন্য ক্ষতিকর কিংবা মারাত্মক ভুল । তাতে কিছু এসে যায়না । fact যেহেতু as usual ঘটে থাকে , তখন আর সমস্যা কি । ঘটনাটাকে আমরা স্বাভাবিক বলে জানতে থাকি । On the other side , মহৎ সত্য কিংবা রীতি যদি আমরা প্রতিনিয়ত না দেখি কিংবা আপাত দৃষ্টিতে মনে হয় এটা কেমন বেমানান than we don’t hesitate to call it an ungeneral fact according to the definition .
স্বাভাবিক ঘটনার দোহায় দিয়ে জীবনের পরিবর্তন গুলোকে কিংবা শয়তানের লালসা মিশ্রিত কুৎসিত আবেগপূর্ণ চাওয়া গুলোকে আমরা কিভাবে মেনে নিতে পারি ? Now one question may be knock our mind that what is the key to determine the real or unreal behaves.




কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন